Wellcome to National Portal
  • 2022-08-25-03-32-2539201465656ae939e5b025d9ef356a
  • 2022-08-25-03-38-91dde11f7dea095ba029602fc75b9f60
  • 2022-08-25-03-36-ae21d7eceb97006e477a7ee58fc5d341
  • 2022-08-25-03-37-49782dbbd1cd10ab0731e75c9408bde2
  • 2022-08-25-03-39-0fc67f4945d64188c080e50e1be39f5b
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০

ভুয়া তথ্য ছড়ানো রোধে ‘আসল চিনি’ কর্মসূচি উদ্বোধন


প্রকাশন তারিখ : 2020-09-09

2020-09-13-11-37-1d52619a049d9ff91264794db23c602a

অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ও মিথ্যা তথ্য প্রচার রোধে মানুষকে সচেতন করে তোলার জন্য ‘আসল চিনি’ নামে একটি উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সি (ডিএসএ) এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) এলআইসিটি প্রকল্প যৌথভাবে তিন মাসব্যাপী ‘আসল চিনি’ কর্মসূচি পালন করবে। এতে দেশের প্রায় ৭০ লাখ মানুষকে সচেতন করার পরিকল্পনা রয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বিসিসি মিলনায়তনে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ও গুজবের ভিড়ে অনেক সময় আসল-নকল চেনা দায়। এ কারণে দেশে সামাজিক শান্তি বিনষ্ট হচ্ছে। এমনকি প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটেছে। অথচ সামান্য বিবেক-বুদ্ধি খাটিয়েই কোনটি সত্য, কোনটি মিথ্যা এবং কোনটি গুজব, তা আমরা সহজেই চিনতে পারি। অপপ্রচার বন্ধে আজ শুরু করা হচ্ছে আসল চিনি কর্মসূচি।’

এলআইসিটি প্রকল্প পরিচালক মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বিসিসির নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, এলআইসিটি প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার সামি আহমেদ, ইউনিসেফের যোগাযোগ ব্যবস্থাপক শাকিল ফয়জুল্লাহ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী ‘বিল্ডিং ডিজিটাল লিটারেট নেশন’ শীর্ষক একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, দেশে সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৭ শতাংশে উন্নীত হলেও ডিজিটাল সাক্ষরতার অভাব রয়েছে। এ ছাড়া মিথ্যা তথ্য প্রচার ও গুজব রোধ করা যাবে না।

গুজব রোধে ‘দুর্বার’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে। এ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নিবন্ধনের মাধ্যমে সারা দেশে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার আওতাধীন ওয়ার্ড, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নে দুজন করে অ্যাম্বাসেডর নিয়োগ দেওয়া হবে, যাঁরা গুজবের ভয়াবহতা এবং কীভাবে সত্য-মিথ্যা ও গুজব চেনা যায়, সে সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করবেন।